সব ঋতুতে ভিন্ন ভিন্ন ডায়েট চার্ট অনুসরণ করতে হয়। শীতকালেও অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে খাবার নির্বাচন করা উচিৎ। কারণ এই সময় অনেকের মধ্যে অলসতা দেখা যায়, কারও কারও পেটের মেদ বাড়ে। অনেকেই সহজে মেদ নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন না। কারণ হচ্ছে, শারীরিক কার্যক্রম কম থাকে এজন্য।
শীতকালে যেমন খাবার খাবেন-
শীতকালে সকাল সকাল ঘুম থেকে ওঠার চেষ্টা করবেন। নিয়ম করে হাঁটবেন। সকালের নির্মল বাতাস স্বাস্থ্যের জন্য অনেক ভালো।
পাশাপাশি মৌসুমি ফল ও সবজি বেশি খাবার চেষ্টা করবেন। বলা হয়ে থাকে, একজন মানুষের জন্য তার নিজ দেশের মাটির ফলমূল বা খাবার বেশি গুরুত্বপূর্ণ। বিদেশি ফলমূল থেকেও বেশি উপকারী হবে দেশের ফলমূল।
ভারি খাবার এড়িয়ে চলুন, ঘরের খাবার খান
শীতকালে পিপাসা পায় না বলে অনেকে পানি কম পান করেন। এতে ত্বকে অনেক সমস্যা দেখা দেয়। দিনে কম করে আড়াই লিটার পানি পান করুন। এতে শরীর ও মন সতেজ থাকবে।
ব্লাক কফি, গ্রিন টি, আদা চা, ব্লাক টি পান করতে পারেন। ব্লাক কফি বললাম কারণ এটি রোগ প্রতিরোধ করে, শক্তি বাড়ায়, ওজন কমাতে সাহায্য করে। টকজাতীয় ফলও এই সময় খাবারের তালিকায় রাখুন।
ঘুমাতে যাবার আগে এক গ্লাস দুধ পান করার চেষ্টা করুন।
প্রতিদিন এক চামচ মধু পান করার চেষ্টা করুন। সাথে লবঙ্গ খেতে পারেন। এতে শরীরে উষ্ণতা আসবে। ঠাণ্ডা, কাশি দূর হবে। গলার স্বর ভালো থাকবে।
বাংলাদেশ সময়: ৭:৪২ পূর্বাহ্ণ | বৃহস্পতিবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২১
protidin-somoy.com | anayet mojomdar
Development by: webnewsdesign.com